digifluxx

beta

Monday 16 December 2019

উলটকম্বল/Devils cotton/Abroma Agusta, উলটকম্বলের পরিচিতি ও ভেষজ গুণাবলি/DEVIL’S COTTON FACTS

উলটকম্বল/Devils cotton
উলটকম্বলের পরিচিতি ও ভেষজ গুণাবলি
ওলটকম্বল  প্রায় ২ মিটার উচ্চতার বৃক্ষ বিশেষ। পাতার উপর পৃষ্ঠ রোঁয়া বিশিষ্ট। এর ডাঁটা ও ছাল পানিতে কচলালে বিজল সৃষ্টি হয়। ফুল কালচে লাল বর্ণের। ফল প্রথমে সবুজ, পাকলে কালো দেখায়। ফলের ভিতর অসংখ্য রোঁয়া ও কালী জিরার মত অনেক বীজ থাকে।
প্রচলিত নামঃ ওলটকম্বল
ইউনানী নামঃ ওলট কম্বল
আয়ুর্বেদিক নামঃ ঔলট কম্বল
ইংরেজি নামঃ Devil’s Cotton
বৈজ্ঞানিক নামঃ Abroma augusta Linn.
পরিবারঃ Sterculiaceae
প্রাপ্তিস্থানঃ বাড়ীর আঙ্গিনায় বা বাগানে লাগানো হয়। চট্রগ্রাম, সিলেট ও ময়মনসিংহের বনাঞ্চলে এমনিতেও জন্মাতে দেখা যায়।
রোপনের সময় ও পদ্ধতিঃ জুলাই-আগষ্ট মাসে বীজ সংগ্রহ করে কিছুটা রোদে শুকিয়ে এক থেকে দুই মাসের মধ্যে বীজতলায় লাগাতে হয়। ছায়া সহ্য করতে পারে বিধায় অন্য গাছের নিচে সহজেই উলটকম্বল চাষ করা যায়। বেলে-দোআঁশ মাটি চাষের জন্য উপযুক্ত। মাটি, গোবর ও ভিজা কাঠের ভুষি ২: ১: ১ অনুপাতে মিশিয়ে বীজতলা তৈরি করতে হয়। বপনের আগে বীজ দু’ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে নিলে বেশী পরিমাণে বীজ অঙ্কুরিত হয়।
রাসায়নিক উপাদানঃ পাতায় ও শাখার ছালে স্টেরল ও অন্যান্য গ্লাইকোসাইড এবং মূলের ছালে অ্যালকোহল, স্টেরল, গঁদ ও ম্যাগনেসিয়াম লবণ বিদ্যমান।
ব্যবহার্য অংশঃ পাতার ডাঁটা, মূলের ছাল, ক্ষেত্র বিশেষে সমগ্র উদ্ভিদ।
গুনাগুনঃ রজঃকৃচ্ছতা, প্রসাবে জ্বালা-যন্ত্রনা, প্রদর, বিলম্বে ঋতুদর্শন, জরায়ুর স্থানচ্যুতি ও প্রমেহ।
বিশেষ কার্যকারিতাঃ রজঃকৃচ্ছতা, প্রসাবে জ্বালা-যন্ত্রনায় বিশেষ কার্যকর।
রোগ অনুযায়ী ব্যবহার পদ্ধতিঃ
রোগেরনামঃ রজঃকৃচ্ছতা
ব্যবহার্য অংশঃ মূলের ছাল
মাত্রাঃ ৬০ গ্রাম
ব্যবহার পদ্ধতিঃ প্রতিবারে ২৫০ মিলি পানিতে জ্বাল দিয়ে অর্ধেক হলে ছেঁকে সকালে ও বিকালে সেব্য।
রোগেরনামঃ প্রসাবে জ্বালা-যন্ত্রনায়
ব্যবহার্য অংশঃ পাতার ডাঁটা
মাত্রাঃ ৩-৪ টি
ব্যবহার পদ্ধতিঃ ২৫০ মিলি পানিতে কচলিয়ে প্রয়োজনে সামান্য চিনি মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যায় সেব্য।
রোগেরনামঃ প্রদর-এ
ব্যবহার্য অংশঃ মূলের ছালচূর্ণ
মাত্রাঃ ২৫০ মিলি
ব্যবহার পদ্ধতিঃ সকাল-সন্ধ্যায় খালি পেটে পানিসহ সেব্য।
রোগেরনামঃ জরায়ুর স্থানচ্যুতিতে
ব্যবহার্য অংশঃ তাজা মূলের ছাল
মাত্রাঃ ৫ গ্রাম
ব্যবহার পদ্ধতিঃ পিষে নিয়ে পানিতে মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যায় সামান্য চিনি সহ সেব্য।
সতর্কতাঃ অধিক সেবনে এলার্জি দেখা দিতে পারে।
DEVIL’S COTTON FACTS
The plant of Devil’s cotton reaches to 2.5 m tall having a small spread. Leaves measures about 20 cm across and have palmate veins. The stems and leaves have soft bristle hairs that irritates the skin. Flowers measures 5 cm as diameter. Sepals are lanceolate and the five petals are concave, purple to dark red. It contains many seeds. The plant bears flowers from July to August.
Name Devil’s cotton
Scientific Name Abroma augusta
Native Available in Eastern Africa, South & Tropical Asia and Australia. It is cultivated widely in India from Punjab, Uttar Pradesh, Assam, Arunachal Pradesh, Tripura and Meghalaya. It is cultivated for ornamental purposes.
Common/English Name Devil’s Cotton, Ulat kambal
Name in Other Languages Hindi: Ulat Kambal;
Sanskrit: Pishach karpas, Ulat kambal;
Ayurvedic: Ulat kambal;
Assamese: Bon kopashi;
Bengali: Ulat kambal;
Chinese: Shuo ma;
Hindi: Ulat kambal;
Tamil: Sivapputtutti;
Malayalam: Shivapparuthy, Karimparuthy;
Unani: Ulat kambal
Plant Growth Habit Large shrub or small tree
Plant Size 2.5 m
Bark Fibrous, dull brown
Branchlets Downy
Leaf Ovate to oblong, long, pointed, alternate, heart shaped; Length: 10-21 cm; Wide: 5.5-13 cm
Flowering Season June-September
Flower Across: 5 cm, bisexual; Diameter: 5 cm, purple, dark red or yellow
Sepals Lance shaped, base fused
Petals Five, concave, prolonged above
Fruit shape & size Capsule, five winged, obpyramidal, Diameter: 3.5 cm
Seed Obovate, 3 x 2 mm
Health Benefits 
Lowers glucose absorption
Treat diabetes
Promote hemoglobin
Antimicrobial properties
Traditional uses 
The sap of bark possesses uterine tonic and emenagogue.
The root use for itchness.
It provides relief from headache.
It cures the chronic uterine bleeding.
The stems and leaves are used to cure menstrual disorders and uterus diseases.
The decoction is used to treat diabetes.
It is useful for the flow of menstruation.
Precautions 
Side effects such as vertigo, heartburn, burning abdomen and excessive bleeding might be experienced.
The pregnant and breastfeeding women should avoid it.
Consultancy of medical professional is essential for lactation women or children.













আনারস/Pineapple, আনারসের পুষ্টিগুণ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া/Impressive Health Benefits of Pineapple

আনারস/Pineapple
আনারস একটি জনপ্রিয় এবং সুস্বাদু ফল। বর্ষাকালে আনারস বেশি দেখা গেলেও প্রায় সব ঋতুতে আনারস পাওয়া যায়। টক ও মিষ্টি স্বাদযুক্ত এসব আনারসের চাষ হয় পাহাড়ি অঞ্চলে। আনারসের খেতে খুব সুস্বাদু। এর রয়েছে নানাবিধ উপকারিতাও। আনারসে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও অন্যান্য উপাদান। এক গ্লাস আনারসের জুস খেলে ঠান্ডা কাশির হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় কারণ এতে রয়েছে ভিটামিন সি।
আনারসে থাকা ম্যাঙ্গানিজ হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, বেটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। আনারসে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে এবং এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা বাতের ব্যাথা কমাতে কার্যকর। আনারসে থাকা ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান ত্বকের কালো দাগ দূর করে, দাঁতের সুরক্ষা করে, জীবাণু ধ্বংস করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ওজন কমায়। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে, আনারসে বহু গুণে গুণান্বিত একটি ফল। জেনে নিন আনারসের আরো কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।
আনারসের ব্যবহার
একেক জন একেকভাবে আনারসকে ব্যবহার করে। অনেকে নাস্তায় আনারস খায়। আবার অনেকে আনারস দিয়ে কাপ কেক, বিস্কিট, বার, আইসক্রিম, পুডিং, দই ও বিভিন্ন ডেজার্ট তৈরি করে।
এছাড়া আনারসের জুস অনেক সুস্বাদু ও উপকারী পানীয়। কাঁচা আনারসের চাটনি তৈরি করা যায়। অনেকে আনারসের চাটনি তৈরি করে টিনজাত করে সংরক্ষণ করে। এছাড়া জ্যাম, জেলি ইত্যাদি তৈরিতেও আনারস ব্যবহার করা হয়।
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, সি, বি৫, বি৬, খনিজ লবণ, ব্রোমোলিন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, চিনি ও ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম।
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ আনারসে কোনো শর্করা নেই এমনকি এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।
আনারসের স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিষ্টি ও সুস্বাদু ফল আনারসের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। নিম্নোক্ত আলোচনায় তা ব্যাখা করা হলো।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে আনারস
রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে আনারস দারুণ কার্যকরী। আনারসে বিদ্যমান ভিটামিন সি হলো এসকরবিক এসিডের উত্তম উৎস।
ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে, দূর্বলতা প্রতিরোধ করে এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ
আনারস ত্বক, মুখ, স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিটা ক্যারোটিন, ব্রোমোলিন, ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং ম্যাঙ্গানিজ। এই উপাদানগুলো ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। 
হজমশক্তি বৃদ্ধি
আনারস হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এতে ব্রোমোলিন থাকার কারণে বদহজম হয় না এবং হজমশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পেটের বিভিন্ন সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়ায় দারুণ কাজ করে আনারস। কৃমিনাশক হিসেবে আনারসের দারুণ খ্যাতি রয়েছে। ক্ষুদ্রান্ত্রের জীবাণু ধ্বংসে আনারস খুব কার্যকরী।
ওজন কমাতে আনারস
আনারস ওজন কমাতে সহায়তা করে। আনারসে রয়েছে প্রচুর ফাইবার ও অনেক কম ফ্যাট। যার ফলে স্বাস্থ্যের জন্য আনারস উপকারী। সকালের নাস্তার সাথে এক গ্লাস আনারসের জুস খাওয়া অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর। তাই ওজন কমাতে চাইলে আনারস খেতে পারেন।
সর্দি কাশিতে আনারস
আনারসে প্রচুর ব্রোমোলিন থাকায় সর্দি কাশি প্রতিরোধে এটি ভূমিকা রাখে। ঋতু পরিবর্তন ও অন্যান্য কারণে যেকোনো সময় সর্দি কাশিতে যেকেউ আক্রান্ত হতে পারে। এই সময়ে আনারস খেলে অতি দ্রুত সর্দি কাশির হাত থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।
হাড় গঠনে
আনারসে রয়েছে প্রয়োজনীয় পরিমানের ক্যালসিয়াম ও ম্যাঙ্গানিজ। এই উপাদানদ্বয় হাড় গঠনে ও হাড় মজবুত করায় অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আনারস খেলে হাড়ের যেকোনো সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তাই পরিবারের সকলের বেশি করে আনারস খাওয়া উচিত।
হাঁপানি দূরীকরণ
আনারসের গুনাগুণের শেষ নেই। আনারস হাঁপানি প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আনারসে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি, ব্রোমোলিন, বিটা ক্যারোটিন যা হাঁপানি প্রতিরোধে সাহায্য করে। তাই বেশি করে এই সুস্বাদু ফলটি খান এবং সুস্থ থাকুন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ
আনারসে ফাইবার থাকে। ফাইবার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। মিষ্টি স্বাদযুক্ত আনারসে আবার সুগার বেশি থাকে তাই ডায়াবেটিস রোগীদের নির্দিষ্ট মাত্রায় আনারস খেতে হবে। অবশ্য চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস রোগীদের আনারস খেতে নিষিদ্ধ করেন না। তবুও যতটা পারা যায় নিরাপদ থাকা ভালো।
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে
হৃদস্পন্দন ও হৃদপেশীর বিভিন্ন কার্যপক্রিয়া সম্পাদন করে পটাশিয়াম। আর আনারসে পটাশিয়াম রয়েছে। তাই আনারস হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা থেকে রক্ষা করে।
রক্ত জমাটে বাঁধা
আনারস শরীরে সঠিকভাবে রক্ত চলাচলে সাহায্য করে। এর ফলে শরীরে রক্ত জমাট বাঁধে না। শিরা ধমনির রক্তবাহী নালীতে কোনো প্রকার ঝামেলা হয় না আনারস খেলে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে এবং হৃদপিন্ডকে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করতে সাহায্য করে।
ত্বকের যত্নে আনারস
আনারসে ভিটামিন ও অন্যান্য উপাদান বিদ্যমান থাকার কারণে আনারস খেলে ত্বক থাকে সুন্দর ও মসৃণ।
ত্বকের কালো দাগ দূর করে, বলিরেখা দূর করে আনারস। এছাড়া চুলের জন্যও আনারস উপকারী।
আনারসের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আনারসের অনেক গুনাগুণ থাকা সত্ত্বেও কিছু অপকারিতা রয়েছে। জেনে নিন আনারসের অপকারিতা সম্পর্কে।
আনারসে বিদ্যমান ব্রোমালিন ঋতুস্রাবকে প্রভাবিত করে, এতে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই গর্ভবতী মায়েদের অতিরিক্ত আনারস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
আনারস খেলে অনেকের অ্যালার্জি বেড়ে যায়। তাই আনারস কেটে লবণ দিয়ে ধুয়ে নেয়া উচিত।
অতিরিক্ত আনারস খেলে বাতের ব্যথা হতে পারে।
কাঁচা আনারস কিংবা জুস খেলে বমির প্রবণতা দেখা যায়। মুখের ভেতরে ও গলায় শ্লেষ্মা তৈরি করে। অনেক সময় পেটে ব্যথাও হতে পারে।
দাঁতে যাদের ক্যাভেটিস আছে তাদের আনারস না খাওয়া ভালো।
আনারসে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি। তাই বেশি আনারস খেলে ওজন বাড়া এবং ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
Pineapple
Pineapple (Ananas comosus) is an incredibly delicious and healthy tropical fruit.
It originated in South America, where early European explorers named it after its resemblance to a pinecone .
This popular fruit is packed with nutrients, antioxidants and other helpful compounds, such as enzymes that can fight inflammation and disease.
Pineapple and its compounds have been linked to many health benefits, including aiding digestion, boosting immunity and speeding up recovery from surgery, among others.
Here are 8 impressive health benefits of pineapple.
1. Loaded With Nutrients
Pineapples are low in calories but have an incredibly impressive nutrient profile.
One cup (5.8 ounces or 165 grams) of pineapple chunks contains the following :
Calories: 82.5
Fat: 1.7 grams
Protein: 1 gram
Carbs: 21.6 grams
Fiber: 2.3 grams
Vitamin C: 131% of the RDI
Manganese: 76% of the RDI
Vitamin B6: 9% of the RDI
Copper: 9% of the RDI
Thiamin: 9% of the RDI
Folate: 7% of the RDI
Potassium: 5% of the RDI
Magnesium: 5% of the RDI
Niacin: 4% of the RDI
Pantothenic acid: 4% of the RDI
Riboflavin: 3% of the RDI
Iron: 3% of the RDI
Pineapples also contain trace amounts of vitamins A and K, phosphorus, zinc and calcium.
They are especially rich in vitamin C and manganese, providing 131% and 76% of the daily recommendations, respectively.
Vitamin C is essential for growth and development, a healthy immune system and aiding the absorption of iron from the diet. Meanwhile, manganese is a naturally occurring mineral that aids growth, maintains a healthy metabolism and has antioxidant properties .
2. Contains Disease-Fighting Antioxidants
Not only are pineapples rich in nutrients, they are also loaded with healthy antioxidants.
Antioxidants are molecules that help your body combat oxidative stress.
Oxidative stress is a state in which there are too many free radicals in the body. These free radicals interact with the body's cells and cause damage that is linked to chronic inflammation, a weakened immune system and many harmful diseases .
Pineapples are especially rich in antioxidants known as flavonoids and phenolic acids .
What’s more, many of the antioxidants in pineapple are bound. This allows the antioxidants to survive harsher conditions in the body and produce longer lasting effects .
3. Its Enzymes Can Ease Digestion
Pineapples contain a group of digestive enzymes known as bromelain .
They function as proteases, which break down protein molecules into their building blocks, such as amino acids and small peptides .
Once protein molecules are broken down, they are more easily absorbed across the small intestine. This can be especially helpful for people with pancreatic insufficiency, a condition in which the pancreas cannot make enough digestive enzymes .
For example, one study showed that participants with pancreatic insufficiency experienced better digestion after taking a digestive enzyme supplement containing bromelain, compared to taking the same digestive enzyme supplement without bromelain .
Bromelain is also widely used as a commercial meat tenderizer due to its ability to break down tough meat proteins .
4. May Help Reduce the Risk of Cancer
Cancer is a chronic disease characterized by uncontrolled cell growth.
Its progression is commonly linked to oxidative stress and chronic inflammation.
Several studies have shown that pineapple and its compounds may reduce the risk of cancers. This is because they may minimize oxidative stress and reduce inflammation.
One of these compounds is the group of digestive enzymes called bromelain. Test-tube studies have shown that bromelain may also help fight cancer.
For instance, two test-tube studies showed that bromelain suppressed the growth of breast cancer cells and stimulated cell death .
Other test-tube studies show that bromelain suppresses cancer in the skin, bile duct, gastric system and colon, among other areas .
Test-tube and animal studies have found that bromelain may stimulate the immune system to produce molecules that make white blood cells more effective at suppressing cancer cell growth and eliminating cancer cells .
That said, pineapple contains much less bromelain than supplements do. More human-based research is needed before any conclusions can be made.
5. May Boost Immunity and Suppress Inflammation
Pineapples have been a part of traditional medicine for centuries .
They contain a wide variety of vitamins, minerals and enzymes like bromelain that may collectively boost immunity and suppress inflammation .
One nine-week study fed 98 healthy children either no pineapple, some pineapple (140g) or lots of pineapple (280g) daily to see if it boosted their immunity.
Children who ate pineapples had a significantly lower risk of both viral and bacterial infections. Also, children who ate the most pineapple had close to four times more disease-fighting white blood cells (granulocytes) than the other two groups .
Another study found that children with a sinus infection recovered significantly faster while taking a bromelain supplement, compared to a standard treatment or combination of the two .
What’s more, studies have shown that bromelain can reduce markers of inflammation .
It’s believed that these anti-inflammatory properties aid the immune system.
6. May Ease Symptoms of Arthritis
Arthritis affects over 54 million adults in the US alone .
There are many types of arthritis, but most of them involve inflammation in the joints.
Since pineapples contain bromelain, which has anti-inflammatory properties, it’s commonly thought that they may provide pain relief for those with inflammatory arthritis 
In fact, research from as early as the 1960s shows that bromelain was used to relieve symptoms of rheumatoid arthritis, a type of arthritis that involves inflammation of the joints .
Several recent studies have looked into the effectiveness of bromelain for treating arthritis.
One study in patients with osteoarthritis found that taking a digestive enzyme supplement containing bromelain helped relieve pain as effectively as common arthritis medicines like diclofenac.
Furthermore, one review analyzed bromelain’s ability to treat osteoarthritis. It concluded that bromelain has the potential to relieve arthritis symptoms, especially in the short term .
However, it’s not clear if bromelain can be a long-term treatment for arthritis symptoms. Longer studies are needed before recommending bromelain to relieve arthritis symptoms.
7. May Speed Recovery After Surgery or Strenuous Exercise
Eating pineapples may reduce the time it takes to recover from surgery or exercise.
This is largely due to the anti-inflammatory properties of bromelain.
Several studies have shown that bromelain may reduce the inflammation, swelling, bruising and pain that often occurs after surgery. It also seems to reduce markers of inflammation .
For example, one study showed that those who consumed bromelain before a dental surgery had significantly reduced pain and felt happier than people who did not. In fact, it appeared to provide a similar amount of relief as common anti-inflammatory medicines 
Strenuous exercise can also damage muscle tissue and cause surrounding inflammation. Affected muscles cannot produce as much force and are sore for up to three days.
Proteases like bromelain are believed to speed up the recovery of damage caused by strenuous exercise by reducing inflammation around the damaged muscle tissue .
One study tested this theory by providing participants a digestive enzyme supplement that contained bromelain after 45 minutes of strenuous exercise on the treadmill. Those who took the supplement had less inflammation and maintained more strength afterward .
Several other studies have shown that bromelain can speed up recovery from damage caused by exercise .
8. Delicious and Easy to Add to the Diet
Pineapples are sweet, convenient and easy to incorporate into your diet.
They are very affordable and available year-round in many American markets, as they can be purchased fresh, canned or frozen.
You can enjoy them on their own or in smoothies, salads or on homemade pizzas.
Here are a few easy recipe ideas that use fresh pineapple:
Breakfast: Pineapple, blueberry and Greek yogurt smoothie
Salad: Tropical roast chicken, almond, blueberry and pineapple salad
Lunch: Homemade Hawaiian burgers (beef burgers with a pineapple ring)
Dinner: Baked ham with pineapple and cherries
Dessert: Pineapple fruit salad

পেয়ারা/Guava, পেয়ারার উপকারিতা/Health Benefits of Guava Fruit and Leaves

পেয়ারা/Guava
 দেশী ফলগুলোর মধ্যে পেয়ারা বেশ পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি ফল। সাধারণ এবং সহজলভ্য এই ফলটির পুষ্টিগুণ অনেক। পেয়ারা ভর্তা, পেয়ারা জেলী নানভাবে খাওয়া যায় মজাদার এই ফলটি। শুধু ফল নয়, পেয়ারা পাতায়ও রয়েছে নানা পুষ্টিগুণ। বহুগুনী এই পেয়ারার স্বাস্থ্যগুণ নিয়ে আজকের এই ফিচার।
পেয়ারার পুষ্টিগুণ:
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ। একটি পেয়ারাতে ৪ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে একটি মাঝারি আকৃতির কমলা থেকে। ১০ গুণ বেশি ভিটামিন এ রয়েছে লেবুর তুলনায়। এছাড়া ভিটামিন বি২, ই, কে, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, কপার, আয়রন, ফসফরাস এবং পটাসিয়াম রয়েছে।
উপকারিতা:
১। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে বিভিন্ন রোগের সাথে যুদ্ধ করার শক্তি প্রদান করে।
২। ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস
পেয়ারাতে লাইকোপিন, ভিটামিন সি, কোয়ারসেটিন এর মত অনেকগুলো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা শরীরের ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি রোধ করে। এটি প্রোসটেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৩। হার্ট সুস্থ রাখতে
১৯৯৩ সালে “Journal of Human Hypertension” এ প্রকাশিত হয় যে নিয়মিত পেয়ারা খেলে রক্ত চাপ ও রক্তের লিপিড কমে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, ভিটামিন সি রয়েছে। পটাশিয়াম নিয়মিত হৃদস্পন্দনের এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ভাবে লাইকোপিন সমৃদ্ধ গোলাপি পেয়ারা খেলে কার্ডিওভাস্কুলার রোগের ঝুঁকি কমায়।
৪। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
চাইনিজ চিকিৎসা শাস্ত্ররে অনেক বছর ধরে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা ব্যবহার হয়ে আসছে। ১৯৮৩ সালে American Journal of Chinese Medicine প্রকাশ করেন যে, পেয়ারার রসে থাকা উপাদান ডায়াবেটিস মেলাইটাসের চিকিৎসায় খুবই কার্যকর। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে পেয়ারা পাতাও বেশ কার্যকর। কচি পেয়ারা পাতা শুকিয়ে মিহি গুঁড়ো করে ১ কাপ গরম পানিতে ১ চা চামচ দিয়ে ৫ মিনিট ঢেকে রেখে তারপর ছেঁকে নিয়ে পান করতে পারেন প্রতিদিন।
৫। ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে
বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত সমস্যা যেমন ব্রংকাইটিস সারিয়ে তুলতে ভূমিকা রাখে পেয়ারা। উচ্চ পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি থাকায় এটি শ্লেষ্মা কমিয়ে দেয়। তবে কাঁচা পেয়ারা ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে কার্যকর।
৬। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
পেয়ারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৭। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে
ভিটামিন এ চোখের জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন এ কর্নিয়াকে সুস্থ রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখুন। কাঁচা পেয়ারা ভিটামিন এ এর ভাল উৎস।
৮।মাসিকের ব্যাথা নিরাময়
অনেক নারীরই মাসিককালিন পেট ব্যাথা হয়।এ সময় অনেকেই ব্যাথার ঔষধ খেয়ে থাকেন। কিন্তু এ সময় পেয়ারার পাতা চিবিয়ে বা রস খেলে মাসিককালিন ব্যাথা থেকে অধিকতর দ্রুত উপসম পাওয়া যায়।
Guavas are tropical trees originating in Central America.
Their fruits are oval in shape with light green or yellow skin and contain edible seeds. What’s more, guava leaves are used as an herbal tea and the leaf extract as a supplement.
Guava fruits are amazingly rich in antioxidants, vitamin C, potassium, and fiber. This remarkable nutrient content gives them many health benefits.
Here are 8 evidence-based health benefits of guava fruits and leaves.
1. May Help Lower Blood Sugar Levels
Some evidence suggests that guava can improve blood sugar control.
Several test-tube and animal studies found that guava leaf extract improved blood sugar levels, long-term blood sugar control, and insulin resistance 
This is good news for people with diabetes or those at risk.
A few studies involving humans have also shown impressive results.
One study in 19 people noted that drinking guava leaf tea lowered blood sugar levels after a meal. The effects lasted up to two hours .
Another study in 20 people with type 2 diabetes found that drinking guava leaf tea reduced blood sugar levels after a meal by more than 10% .
2. May Boost Heart Health
Guavas may help boost heart health in a number of ways.
Many scientists believe that the high levels of antioxidants and vitamins in guava leaves may help protect your heart from damage by free radicals .
The higher levels of potassium and soluble fiber in guavas are also thought to contribute to improved heart health.
Additionally, guava leaf extract has been linked to lower blood pressure, a decrease in "bad" LDL cholesterol, and a rise in "good" HDL cholesterol .
Since high blood pressure and high levels of LDL cholesterol are linked to higher risks of heart disease and stroke, taking guava leaf extract could lead to valuable benefits.
What’s more, the fruit may have benefits for heart health as well.
A 12-week study in 120 people found that eating ripe guava before meals caused an overall decrease in blood pressure by 8–9 points, a reduction in total cholesterol by 9.9%, and an increase in "good" HDL cholesterol by 8% .
This same effect has been seen in several other studies .
3. May Help Relieve Painful Symptoms of Menstruation
Many women experience dysmenorrhea — painful symptoms of menstruation, such as stomach cramps.
However, there is some evidence that guava leaf extract may reduce the pain intensity of menstrual cramps.
A study in 197 women who experienced painful symptoms found that taking 6 mg of guava leaf extract daily resulted in reduced pain intensity. It appeared to be even more powerful than some painkillers .
Guava leaf extract is also thought to help relieve uterine cramps .
4. May Benefit Your Digestive System
Guavas are an excellent source of dietary fiber.
Therefore, eating more guavas may aid healthy bowel movements and prevent constipation.
Just one guava can provide 12% of your recommended daily intake of fiber .
Additionally, guava leaf extract may benefit digestive health. Studies suggest that it may reduce the intensity and duration of diarrhea .
Several studies have also shown that guava leaf extract is antimicrobial. This means that it can neutralize harmful microbes in your gut that can cause diarrhea .
5. May Aid Weight Loss
Guavas are a weight-loss-friendly food.
With only 37 calories in one fruit and 12% of your recommended daily fiber intake, they are a filling, low-calorie snack .
Unlike some other low-calorie snacks, they are packed with vitamins and minerals — so you aren't losing out on important nutrients.
6. May Have an Anticancer Effect
Guava leaf extract has been shown to have an anticancer effect. Test-tube and animal studies show that guava extract can prevent and even stop the growth of cancer cells.
This is likely due to the high levels of powerful antioxidants that prevent free radicals from damaging cells, one of the main causes of cancer.
One test-tube study found that guava leaf oil was four times more effective at stopping cancer cell growth than certain cancer drugs .
Although the results of test-tube experiments are promising, it doesn’t mean that guava leaf extract helps treat cancer in people. Further studies are needed before any claims can be made.
7. May Help Boost Your Immunity
Low levels of vitamin C are linked to an increased risk of infections and illness.
Guavas are a fantastic way to get this nutrient, as they're one of the richest food sources of vitamin C.
In fact, one guava provides about double the Reference Daily Intake (RDI) for vitamin C. This is almost twice the amount you would get from eating an orange .
Vitamin C plays an important role in maintaining a healthy immune system .
Although it's not proven to prevent the common cold, vitamin C has been shown to reduce a cold’s duration .
It’s also linked to antimicrobial benefits. This means that it helps kill off bad bacteria and viruses that can lead to infections .
Because vitamin C can easily be flushed out of your body, it's important to regularly get enough through your diet.
8. Eating Guavas May Be Good for Your Skin
The wide range of vitamins and antioxidants packed into a guava may work wonders for your skin. Its antioxidants may protect your skin from damage, which can slow down its aging process, helping prevent wrinkles .
What's more, guava leaf extract may even help treat acne when applied directly to your skin.
One test-tube study found that guava leaf extract was effective at killing acne-causing bacteria — likely due to its antimicrobial and anti-inflammatory properties .
More studies are needed to confirm the role of guavas and guava extract in maintaining healthy skin.

কলা/Banana, কলার জাদুকরী স্বাস্থ্য গুণ! Good Reasons to Eat a Banana


কলা/Banana
কলা
কলা হজমে সহায়তা করে এবং পেট ফাঁপা সমস্যা সমাধান করে। এছাড়াও কলা পাকস্থলীতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করতে সহায়তা করে। যারা নিয়মিত বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা প্রতিদিন একটি করে কলা খান ভরা পেটে। দ্রুত নিরাময় হবে। ধূমপান ছাড়তে হলে বেশি করে কলা খান। কারণ কলায় উপস্থিত ভিটামিন বি৬, বি১২, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব দূর করতে সাহায্য করে। বিষণ্ণতা দূর করতে কলা অত্যন্ত উপকারী।
কলা বিশ্বব্যাপি জনপ্রিয় একটি ফল। মিষ্টি স্বাদের এই ফলটি বেশ সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি খাবার। কলা শরীরে শক্তি যোগায় এবং বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। প্রতি ১০০ গ্রাম পরিমাণ কলায় আছে ১১৬ ক্যালোরি, ক্যালসিয়াম ৮৫মি.গ্রা., আয়রন ০.৬মি.গ্রা. , অল্প ভিটামিন সি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ৮মি.গ্রা., ফসফরাস ৫০মি.গ্রা.,পানি ৭০.১%, প্রোটিন ১.২%, ফ্যাট/চর্বি ০.৩%, খনিজ লবণ ০.৮%, আঁশ ০.৪%,শর্করা ৭.২%।
স্বাস্থ্য উপকারিতা
কলায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরী আছে। তাই মাত্র একটি কলা খেলেই অনেক সময় পর্যন্ত সেটা শরীরে শক্তি যোগায়।
অতিরিক্ত জ্বর কিংবা হঠাত ওজন কমে গেলে শরীর দূর্বল হয়ে যায়। এসময়ে কলা খেলে শরীরে শক্তির সঞ্চার হবে এবং তাড়াতাড়ি দূর্বলতা কেটে যাবে।
কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম আছে। তাই হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য কলা একটি উপকারী ফল।
কলা অ্যান্টাসিডের মত কাজ করে। অর্থাত কলা হজমে সহায়তা করে এবং পেট ফাঁপা সমস্যা সমাধান করে। এছাড়াও কলা পাকস্থলীতে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করতে সহায়তা করে।
কলায় প্রচুর আয়রন আছে যা রক্তে হিমোগ্লোবিন উতপাদনে সাহায্য করে। ফলে যারা রক্ত শূন্যতায় ভুগছেন তাদের জন্য কলা খুবই উপকারী একটি ফল।
যারা নিয়মিত বুক জ্বালাপোড়ার সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা প্রতিদিন একটি করে কলা খান ভরা পেটে। কলা বুক জ্বালা পোড়া কমায় এবং পাকস্থলীতে ক্ষতিকর এসিড হতে দেয় না।
প্রায় দুই মিনিট ধরে কলার খোসা দাঁতের উপর ঘষলে এটি দাঁতের উপরে থাকা ময়লা ও দাগ দূর করে দাঁতকে সাদা করে তুলবে। মিনারেলে ভরপুর কলার খোসা দাঁতকে সাদা ঝকঝকে করে তুলতে পারে।
ডায়রিয়া হলে শরীরে পানি শূন্যতা হয়ে যায় এবং শরীর থেকে প্রয়োজনীয় পটাশিয়াম বের হয়ে যায়। এসময়ে কলা খেলে শরীরের পটাশিয়ামের অভাব দূর হবে এবং হার্টের স্বাভাবিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না।
কলায় ফ্যাটি এসিডের চেইন আছে যা ত্বকের কোষের জন্য ভালো এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও এই ফ্যাটি এসিড চেইন পুষ্টি গ্রহণ করতেও সাহায্য করে।
কলা মন ভালো করে দেয়। কলায় ট্রাইপটোফ্যান আছে যা সেরোটনিনে রূপান্তরিত হয়ে মন ভালো করে দিতে সাহায্য করে।
কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ভালো। স্ট্রোক প্রতিরোধের জন্যেও কলা উপকারী।
ধূমপান ছাড়তে হলে বেশি করে কলা খান। কারণ কলায় উপস্থিত ভিটামিন বি৬, বি১২, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম শরীর থেকে নিকোটিনের প্রভাব দূর করতে সাহায্য করে।

Bananas

What goodness is in a banana? Other than being rich in vitamin B6, bananas are a good source of vitamin C, dietary fibre and manganese. W​hat do these mean for your health? The Dietetics Department at Tiong Bahru Community Health Centre explains.​
6 Good Reasons to Eat a Banana Today
​BANANAS are not only rich in vitamins and fibre, but are also fat-free and cholesterol-free.
Ever wondered what goodness is in a banana? Other than being rich in vitamin B6, bananas are a good source of vitamin C, dietary fibre and manganese. Bananas are also fat-free, cholesterol-free and virtually sodium-free. So what do these mean for your health?
Ms Peggy Tan, Dietitian, Tion​​g Bahru C​ommunity Health Centre, a member of the SingHealth group, explains why bananas are good for you and when you should eat them.
Health benefits of bananas
​​1. ​Bananas are one of the best fruit sources of vitamin B6​
Vitamin B6 from bananas is easily absorbed by your body and a medium-sized banana can provide about a quarter of your daily vitamin B6 needs.
Vitamin B6 helps your body:
produce red blood cells,
metabolise carbohydrates and fats, turning them into energy,
metabolise amino acids,
remove unwanted chemicals from your liver and kidneys, and
maintain a healthy nervous system.
Vitamin B6 is also good for pregnant women as it helps meet their baby’s development needs.
2. Bananas are respectable sources of vitamin C
You may not associate bananas with vitamin C but a medium-sized banana will provide about 10% of your daily vitamin C needs.
Vitamin C helps:
protect your body against cell and tissue damage,
your body absorb iron better,
your body produce collagen - the protein which holds your skin, bones and body together, and
support brain health by producing serotonin, a hormone that affects our sleep cycle, moods, and experiences of stress a​nd pain.
3. Manganese in bananas is good for your skin
One medium-sized banana provides approximately 13% of your daily manganese needs. Manganese helps your body make collagen and protects your skin and other cells against free radical damage.
4. Potassium in bananas is good for your heart health and blood pressure
A medium-sized banana will provide around 320-400 mg of potassium, which meets about 10% of your daily potassium needs.
Potassium helps your body maintain a healthy heart and blood pressure. In addition, bananas are low in sodium. The low sodium and high potassium combination helps to control high blood pressure.
5. Bananas can aid digestion and help beat gastrointestinal issues
A medium banana will provide about 10-12% of your daily fibre needs. Singapore’s Health Promotion Board recommends a daily dietary fibre intake of 20g for women and 26g for men.
Soluble and insoluble fibres play an important role in your health. Soluble fibre helps your body control your blood sugar level and get rid of fatty substances such as cholesterol. Insoluble fibre adds weight and softness to stools, making it easier for you to have regular bowel movements. This helps to keep your gut healthy and safe from harmful bacteria.
Bananas, especially newly-ripened ones, contain starch that does not digest (resistant starch) in your small intestine and is able to pass into the large intestine. Such bananas help you manage your weight better as you stay full for longer.
That said, bananas can help you beat gastrointestinal issues such as:
constipation,
stomach ulcers, and
heartburn
6. Bananas give you energy – minus the fats and cholesterol​
Bananas contain three natural sugars – sucrose, fructose and glucose – giving you a fat and cholesterol-free source of energy. As such, bananas are ideal, especially for children and athletes, for breakfast, as a midday snack or before and after sports.


আঙুর/Grapes, আঙুর কেন খাবেন?Health Benefits of Grapes That'll Make You Want to Eat the Whole Bunch

আঙুর/Grapes
আঙুর
আঙুর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কেন? ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন—যা স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য দরকারি। সুস্বাদু এ ফলের আছে নানা খাদ্য ও ভেষজ গুণ।
আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আঙুরের বীজ ও খোসায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা বার্ধক্য রোধে কাজ করে। শুধু তাই নয়, হৃতপিণ্ড এবং রক্তনালিগুলোকে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকেও রক্ষা করে। আঙুরের সেলুলাস ও চিনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়ক। যাঁরা রক্ত সঞ্চালনের ভারসাম্যহীনতায় ভোগেন, তাঁদের জন্য আঙুরের জুস খুবই উপকারী। আঙুরের ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনের সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। আঙুরের জুসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লামিটরির মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহ দূর করে। এই প্রদাহ ক্যানসার রোগ সৃষ্টির প্রধান কারণ হতে পারে। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, ডায়রিয়া, ত্বক ও মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতেও আঙুর সহায়তা করে।
কোলস্টেরলের মাত্রা কমায়
রক্তে কোলস্টেরলের মাত্রা কমায় আঙুর। এতে টরোস্টেলবেন নামে এক ধরনের যৌগ থাকে যা কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
হাড় শক্ত করে
আঙুরে প্রচুর পরিমাণে তামা, লোহা ও ম্যাংগানিজের মতো খনিজ পদার্থ থাকে যা হাড়ের গঠন ও হাড় শক্ত করতে কাজ করে।
অ্যাজমা প্রতিরোধ
আঙুরের ঔ​ষধি গুণের কারণে এটি অ্যাজমার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। ফুসফুসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়ায় ছোট এই ফল।
বদহজম দূর করে
নিয়মিত আঙুর খেলে বদহজম দূর হয়। অগ্নিমান্দ্য দূর করতেও আঙুর কার্যকর।
ভুলে যাওয়া
অনেকে ছোট ছোট বিষয়গুলো দ্রুত ভুলে যান। আবার কোনো ঘটনা বেমালুম স্মৃতি থেকে মুছে যায়। এটা কিন্তু একধরনের রোগ, হেলাফেলার কিছু নয়। এই রোগ এড়াতে খেতে পারেন আঙুর।
মাথাব্যথা
হঠাত করে মাথাব্যথা শুরু হয়ে গেল। এ সময় আঙুর খেলে আরাম বোধ হবে।
চোখের স্বাস্থ্য
চোখ ভালো রাখতে কার্যকর এই ফল। বয়সজনিত কারণে যাঁরা চোখের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য ভালো দাওয়াই এই ফল।
স্তন ক্যানসার
স্তন ক্যানসারের ঝুঁকিতে আছেন এমন রোগীরা খেতে পারেন আঙুর। গবেষণায় দেখা গেছে, আঙুরের উপাদানগুলো ক্যানসার সৃষ্টিকারী কোষের বিরুদ্ধে কাজ করতে সক্ষম।
কিডনির জন্য
আঙুরের উপাদানগুলো ক্ষতিকারক ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সহনশীল অবস্থায় রাখে।
সেই সঙ্গে কিডনির রোগব্যাধির বিরুদ্ধেও লড়াই করে।
ত্বকের সুরক্ষায়
আঙুরে থাকা ফাইটো কে​মিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে। আর আছে প্রচুর ভিটামিন সি। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।
বয়সের ছাপে বাধা
শরীরের ফ্রি রেডিকেলস ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। আঙুরে থাকা ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে লড়ে, শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।
চুলের যত্নে
দিঘল চুল একটু অযত্নেই খুশকিতে ভরে যায়। চুলের আগা ফেটে গিয়ে রুক্ষ হয়ে পড়ে। ধূসর রঙের হয়ে যায় কখনো। সব শেষে চুল ঝরতে থাকে। এই সমস্যা এড়াতে খেতে পারেন আঙুর। শুধু চুল ভালোই থাকবে না, মাথায় নতুন চুলও গজাবে।
তাই সবারই দিনে একবার হলেও আঙুর খাওয়া উচিত।
Grapes
The greatness of grapes is real! Although every type of produce has a place in your diet, snacking on green, red, or purple varieties can help you get the recommended 1½ to 2 cups of fruit you need each day, as recommended by federal guidelines. Right now, only 10% of Americans eat enough, according to the Centers for Disease Control and Prevention.
Whether you're looking for a low-calorie snack for weight loss or a water-filled food that can help your skin, here are the top health benefits of eating — and drinking — grapes regularly.
1. Grapes can help with weight loss or management.
Grapes are a low-calorie, fat-free food with a low glycemic index. These vine-growing goodies also contain compounds with antioxidant properties. One of them, resveratrol, is thought to trigger certain reactions that may improve energy metabolism.
A 2016 study also linked diets high in antioxidants with weight maintenance. Plus, one cup of grapes has about 100 calories, making them a high-volume, nutrient-dense snack that you can eat more for a lower calorie cost.
2. They're a good source of vitamin K and vitamin C.
The vitamin K in grapes and other produce supports healthy bones and tissues, while the antioxidant vitamin C promotes healing and helps your body absorb iron. Here's what else you'll get in a one-cup serving of red or green grapes:
Calories: 104
Total Carbohydrate: 27 grams
Dietary Fiber: 1 gram
Protein: 1 gram
Fat: 0 grams
Vitamin C: 27% DV
Vitamin K: 28% DV
Thiamine: 7% DV
Riboflavin: 6% DV
Vitamin B6: 6% DV
Potassium: 8% DV
Copper: 10% DV
Manganese: 5% DV
3. Grapes are an anti-inflammatory food.
Like other plant-based foods, the antioxidants in grapes may reduce cellular damage by protecting cell membranes. Eating about 1 to 2 cups of grapes per day can help shield your tissues by limiting the chemical reactions that trigger inflammation in your body.
4. They're a heart-healthy snack.
When it comes to cardiovascular health, grapes are overachievers. Some compounds in grapes can help regulate blood pressure, reduce inflammation from oxidative stress, improve blood flow, and protect your vascular system.
5. Eating grapes can help your skin.
Specific phytonutrients found in colorful fruits and veggies like grapes may shield skin cells from the effects of ultraviolet light radiation, according to some small studies. Also try eating more watermelon, kiwi, berries, nuts, olives, and fish for a more radiant glow.
6. Your brain may benefit from grapes.
Grape polyphenols may boost cognition and protect your noggin by maintaining vascular health and function. They may also play a role in signaling neurotransmitters and reducing your risk of harmful oxidation, both linked to a lower risk of cognitive decline as a part of a plant-based diet.
7. They can lower your risk of diabetes.
Resveratrol, one of immune-boosting antioxidants found in grapes, is specifically linked to improving blood sugar regulation by affecting carbohydrate metabolism. That said, grape-flavored products can contain lots of added sugar, which has the reverse effect! Make sure you're eating grapes in their least-processed form (fresh or freeze-dried grapes or wine!) to reap the benefits.
8. They count toward hydration.
Little known fact: Grapes are 82% water. Proper hydration is directly linked to skin appearance, cell regeneration, and overall health. You get H2O from more than just beverages, though. High-water foods like — you guessed it — grapes can help your skin stay hydrated too.
9. Eating more grapes can reduce risk of some cancers.
The benefits of veggies and fruit make them no-brainers when it comes to choosing meals and snacks. High-antioxidant foods like grapes are linked to a lower risk of some cancers by protecting cellular DNA, reducing oxidative stress, and limiting reactions that initiate tumor growth and development.
10. Drinking grapes has benefits, too!
As if you needed another reason to pop a bottle: The phenolic compounds in grapes are still present after they've undergone the fermentation process, a.k.a. when they become vino. A whole host of research links regular wine consumption (in moderation, of course!) to a reduced risk of chronic disease and improved health overall. We'll drink to that!




কমলা লেবু/Orange, কমলা লেবুর ৬ উপকারিতা/Health Benefits of Eating Oranges

কমলা লেবু/Orange
কমলা লেবু
প্রতিদিন যদি এক গ্লাস করে কমলা লেবুর রস খাওয়া যায়, তাহলে নানাবিধ ব্রেন ডিজিজে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়, বিশেষত ডিমেনশিয়ার মতো রোগের খপ্পরে পরার সম্ভাবনা একেবারে থাকে না বললেই চলে। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি গবেষণা পত্র অনুসারে এমনটাই জানা যাচ্ছে।
জার্নাল নিউরোলজিতে প্রকাশিক এই গবেষণাপত্রটি অনুসারে রোজের ডেয়েটে কমলা লেবুর রসকে জায়গা করে দিলে শরীরে নানাবিধ ভিটামিন এবং মিনারেলের পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আর এর প্রভাবে ব্রেন পাওয়ার তো বৃদ্ধি পায়ই, সেই সঙ্গে ডিমেনশিয়ার মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৪৭ শতাংশ কমে যায়। তবে কমলা লেবুর রস খাওয়া শুরু করলে যে শুধু ব্রেনই চাঙ্গা ওঠে, এমন নয়। সেই সঙ্গে আরও একাধিক শারীরিক উপকারে পাওয়া যায়। যেমন ধরুন-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে
যেমনটা আগেও আলোচনা করা হয়েছে যে কমলা লেবুতে উপস্থিত ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যাসকর্বিক অ্যাসিড এবং বিটা-ক্যারোটিন শরীরে প্রবেশ করার পর রোগ প্রতিরোধী ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে তোলে যে ছোট-বড় কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। সেই সঙ্গে নানা ধরনের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়।
আলসারের মতো রোগ দূরে থাকে
বেশ কিছু স্টাডি অনুসারে, নিয়মিত কমলা লেবুর রস খাওয়া শুরু করলে শরীরে এমন কিছু উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু যে তার প্রভাবে আলসারের প্রকোপ কমতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি কনস্টিপেশনের মতো রোগও দূরে পালায়। শুধু তাই নয়, নানাবিধ পেটের রোগের প্রকোপ কমাতেও এই পানীয়টি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
অ্যানিমিয়ার মতো রোগের চিকিতসায় কাজে আসে
রক্তাল্পতার মতো সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে নাকি? তাহলে নিয়মিত কমলা লেবুর রস খেতে ভুলবেন না যেন! কারণ এমনটা করলে শরীরে ভিটামিন সি-এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যে কারণে শরীর দ্বারা আয়রনের শোষণ ঠিক মতো হয়। সেই সঙ্গে লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বেড়ে যাওয়ার কারণেও অ্যানিমিয়ার মতো রোগ দূরে পালাতে সময় লাগে না।
হার্টের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
কমলা লেবুতে উপস্থিত ফাইবার এবং অন্যান্য উপকারি উপাদান দেহের ভিতরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর পাশাপাশি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হার্টের কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। প্রসঙ্গত, কমলা লেবুতে থাকা পটাশিয়ামও এ ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ইনসমনিয়ার মতো সমস্যা দূর হয়
নানা কারণে রাত্রে ঠিক মতো ঘুম হয় না? সেই সঙ্গে ক্লান্তিও যেন বাঁধ ভেঙেছে? তাহলে রোজের ডায়েটে কমলা লেবু রসকে অন্তর্ভুক্ত করা মাস্ট! কারণ এই ফলটির শরীরে থাকা ফ্লেবোনয়েড, বেশ কিছু নিউরোট্রান্সমিটারকে অ্যাকটিভ করে দেয়। ফলে একদিকে যেমন অনিদ্রার সমস্যা দূর করে, তেমনি স্মৃতিশক্তি এবং কগনিটিভ পাওয়ার বাড়াতেও সময় লাগে না।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, কমলা লেবুতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে প্রবেশ করার পর এমন কিছু খেল দেখায় যে রক্তচাপ একেবারে নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এই একটা কারণেও নিয়মিত কমলা লেবু খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা।
দেহের ভিতরে প্রদাহের মাত্রা কমে
শীতকালে খেয়াল করে দেখবেন জয়েন্ট পেনের কারণে ভোগান্তি খুব বেড়ে যায়। কারণ এই সময় দেহের ভিতরে প্রদাহ বা ইনফ্লেমেশন মাত্রা ছাড়ায়, যে কারণে এমন পরিস্থিতি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। এ ক্ষেত্রেও কিন্ত কমলা লেবু আপনাকে সাহায্য করতে পারে। কিভাবে? এই ফলটির শরীরে এমন কিছু উপাকারি উপাদান রয়েছে, যা প্রদাহ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এবার বুঝেছেন তো শীতকালে নিয়মিত কমলা লেবুর রস খাওয়ার প্রয়োজন কতটা!
কিডনি স্টোনের মতো রোগ দূরে থাকে
বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত কমলা লেবুর রস খাওয়া শুরু করলে শরীরে এমন কিছু উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যাদের প্রভাবে কিডনি ফাংশনের উন্নতি তো ঘটেই, সেই সঙ্গে কিডনি স্টোনের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও যায় কমে।
ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়
শীত মানেই ত্বকের আদ্রতা কমে যাওয়া। সেই সঙ্গে সৌন্দর্য কমে যাওয়া যেন খুবই স্বাভাবিক অবস্থা। তাই তো এই সময় সৈন্দর্য ধরে রাখতে স্কিনের আলাদা করে খেয়াল রাখাটা একান্ত প্রয়োজন। আর এই কাজে আপনার বেস্ট ফ্রেন্ড হয়ে উঠতে পারে কমলা লেবু। কারণ নিয়মিত এই সাইট্রাস ফলটির রস খেলে শরীরে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়তে শুরু করে। ফলে একদিকে যেমন ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে, তেমনি অন্যদিকে বলিরেখা কমতে শুরু করে, কালো ছোপ দাগ মিলিয়ে যায় এবং ত্বক তুলতুলে হয়ে ওঠে। এক কথায় শীতের মৌসুমে ত্বকের পরিচর্যায় কমলা লেবুর রসের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।
ক্যানসারের মতো মারণ রোগ ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না
একাধিক পরীক্ষার পর এ কথা পানির মতো পরিষ্কার হয়ে গেছে যে কমলা লেবুতে উপস্থিত সাইট্রাস লিমোনয়েডস, শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে ক্যানসার সেল জন্ম নেওয়ার কোনও সম্ভবনাই থাকে না।
Orange is known to have several health benefits and is among the most popular fruits around the world.
Oranges can be had not only as a snack but also as a major recipe ingredient in various dishes. Nowadays orange juice is an integral part of a healthy breakfast thus promoting a healthy start to the day. They're mainly available in two categories — sweet and bitter, with the former being the type most commonly consumed. Generally an orange should have smoothly textured skin and be firm and heavy for its size. These will have higher juice content than those that are either spongy or lighter in weight.
Benefits of eating oranges
High in Vitamin C
Oranges are an excellent source of vitamin C. One orange offers 116.2 per cent of the daily value for vitamin C. Good intake of vitamin C is associated with a reduced risk of colon cancer as it helps to get of free radicals that cause damage to our DNA.
Healthy immune system
Vitamin C, which is also vital for the proper function of a healthy immune system, is good for preventing colds and preventing recurrent ear infections.
Prevents skin damage
Anti-oxidants in oranges help protect skin from free radical damage known to cause signs of aging. An orange a day can help you look young even at 50!
Keeps blood pressure under check
Oranges, being rich in Vitamins B6, help support the production of haemoglobin and also help keep blood pressure under check due to the presence of magnesium.
Lowers cholesterol
According to a study by US and Canadian researchers, a class of compounds found in citrus fruit peels called Polymethoxylated Flavones (PMFs) have the potential to lower cholesterol more effectively than some prescription drugs without side effects.
Controls blood sugar level
Fibre in oranges help by keeping blood sugar levels under control thereby making oranges a healthy snack for people with diabetes. Moreover, oranges have simple sugars. The natural fruit sugar in oranges, fructose, can help keep blood sugar levels from rising too high after eating. Its glycemic index is 40 and normally whatever foods fall under 50 are considered to be low in sugar. However, that does not mean you go about eating too many oranges in one go. Eating too much can spike insulin and may even lead to weight gain.
Lowers the risk of cancer
Oranges contain D- limonene, a compound that is touted to prevent cancers like lung cancer, skin cancer and even breast cancer. Vitamin C and antioxidants present in oranges are both important to build body’s immunity – they help in fighting cancer. The fibrous nature of the fruit also makes it cancer protective. According to a study, up to 15 per cent of cancer cases happen because of mutations in the DNA, which can be prevented with Vitamin C.
Alkalizes the body
While the basic nature of oranges is acidic before you actually digest them, they have a lot of alkaline minerals that play a role in the process of digestion. This property of oranges is similar to that of lemons, which are without doubt among the most alkaline foods.
Good eye health
Oranges are a rich source of carotenoid. The Vitamin A present in them play an important role in keeping the mucus membranes in the eyes healthy. Vitamin A is also responsible to prevent age-related mascular degeneration, which in extreme cases can lead to blindness. It also helps eyes to absorb the light.
Safeguards against constipation
Oranges have both soluble and insoluble fibre. This helps in keeping your intestines and stomach function smooth, preventing irritable bowel syndrome. Additionally, the fibre helps treat constipation to a greater extent.
Useful tip
Oranges like most citrus fruits, produce more juice when warmer — juice them when they are at room temperature. Rolling the orange under the palm of your hand on a flat surface will also help to extract more juice. Vitamin C gets destroyed fast when exposed to air, so eat an orange quickly once cut up.
History of oranges
Oranges have a very interesting history. The first set of oranges was grown in the north eastern part of India, southeast Asia and the south of China. They first cultivated in China in 2500 BC. It was in first century AD, that Roman took young orange trees from India to Rome.
Christopher Columbus planted orange orchards in Haiti. He had bought the seeds in 1493. By year 1518, Panama and Mexico also got their first taste of oranges and shortly thereafter Brazil started growing their own.
America plants its first orange trees in 1513. It was done by Juan Ponce de Leon, a Spanish explorer.
The sweetest variety of oranges are Valencia, bloody orange, Navel and the Persian variety.


বিট/Beet, শীতের সবজি 'বিট' এর ১২টি গুণাগুণ!/Impressive Health Benefits of Beets

বিট/Beet
আমরা বাজারে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের সবজি কিনলেও প্রায়ই একটি সবজি এড়িয়ে চলি। আর সেই সবজিটি হল বিট। আমাদের কাছে বরাবরই উপেক্ষার সবজি হয়ে রয়েছে এই বিট। খুব বেশি দরকার হলে হয়তো পাঁচ-ছটা গাজরের সঙ্গে একটা বিট কিনে ফেলি। গুণাগুণ না জানার কারণেই হয়তো সবার কাছে বিটের কদর নেই। ।
কিন্তু সত্য কথা হল, প্রাচীন সময় থেকেই বিটের বিশেষ কদর রয়েছে। প্রাচীন গ্রিক ও রোমানরা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে নিস্তার পেতে নিয়ম করে বিট খেতেন। এর নানাবিধ কারণও আছে। ভিটামিন, জিঙ্ক, আয়োডিন, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ক্লোরিন, সোডিয়াম-সহ নানা পরিপোষক পদার্থে ভরপুর হল বিট।
ডায়াবেটিস, অ্যানিমিয়া, উচ্চরক্তচাপ, থাইরয়েডের মতো নানা অসুখ নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকরী সবজি হল বিট। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বলতে গেলে মাত্র একটি। তা হল বিট খেলে প্রসাবের রং লাল হয়। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
 বিটের গুণাগুণ-
১. রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক করে: বিটে রয়েছে অতিমাত্রায় নাইট্রেটস। মুখে থাকা ব্যক্টেরিয়ার সংস্পর্শে এসে এই নাইট্রেট মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে।
২. লিভার ডিটক্সিফাই করে: ফাস্টফুড, স্পাইসিতে অভ্যস্ত জীবনে এমনিতেই লিভারের অবস্থা সঙ্গিন। বিটের জুসে থাকা বেটাইন নামে এক উপাদান কিন্তু লিভার ফাংশান ভালো করে। লিভার থেকে টক্সিন বের করে দেয়।
৩. ঋতুচক্রের সমস্যা দূর করে: সময়ের আগেই মেনোপজের লক্ষণ দেখা দিলে বা ঋতুচক্র সংক্রান্ত কোনও সমস্যা হলে বিটের জুস খান। বিটে থাকা আয়রণ নতুন লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। যার ফলে ঋতুচক্রের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৪. ক্যানসারের চিকিত্‍‌সায়: বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-টিউমার গুণ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত কোষের হাত থেকে সুস্থ কোষগুলোকে বাঁচায়। নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করে।
৫. রক্তচাপ কমায়: যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, দিনে অন্তত দু-গ্লাস বিটের জুস খান। বিটে থাকা উচ্চ মাত্রার নাইট্রেট রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে।
৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে: বিট হল হাই অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। ফলে শরীর থেকে টক্সিন বের করতেও কাজে দেয়। 
৭. কোষ্ঠকাঠিন্যেও বিট: যাঁদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে, উচিত বেশি করে বিটের জুস খাওয়া। বিপাকের সমস্যা দূর করে হজমশক্তি বাড়ায়। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হয়।
৮. রক্তাল্পতা ও আয়রন ঘাটতিতে: বিটে প্রচুর আয়রন থাকে, যা লোহিত রক্তকণিকার জন্য অত্যন্ত জরুরি উপাদান। যে কারণে রক্তাল্পতায় যাঁরা ভুগছেন, বা যাঁদের আয়রনের ঘাটতি রয়েছে, এই শীতে বেশি করে বিট খাওয়া উচিত।
৯. পেশিশক্তি বাড়ায়: মাসল ফোলাতে রোজ জিমে যাচ্ছেন? তা ভালো, সঙ্গে নিয়ম করে বিটের জুস খান। তার কারণ বিট পেশিশক্তি বাড়ায়।
১০. ত্বকে জেল্লা আনে: বিটের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-এজিং ফর্মুলা। ফলে, ত্বক থেকে বার্ধক্যের ছাপ দূর করতে নিয়ম করে এই শীতে বিট জুস খান। ত্বকের অন্যান্য সমস্যাও দূর করে। জেল্লাও আসে।
১১. ডিপ্রেশন দূর করতে জুড়ি নেই: কোনও কারণে ডিপ্রেশনে ভুগছেন? বিষণ্ণতা আপনাকে গ্রাস করছে? এই শীতে বিট জুসই হতে পারে সেরা প্রাকৃতিক ওষুধ। বিটে ট্রিপ্টোফান ও বিটেইন নামে যে উপাদান থাকে, তা ডিপ্রেশন কাটাতে ভালো কাজ দেয়।
১২. জন্মগত ত্রুটি দূর করে: বিট রুটের মধ্যে রয়েছে ফোলেট ও ফলিক অ্যাসিড। যার কাজ হল জন্মগত ত্রুতি দূর করা। যে কারণে অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের বিট জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন ডাক্তাররা।
Beets
Beetroots, commonly known as beets, are a popular root vegetable used in many cuisines around the world.
Beets are packed with essential vitamins, minerals and plant compounds, some of which have medicinal properties.
What's more, they are delicious and easy to add to your diet.
Health benefits of beets
1. Many Nutrients in Few Calories
Beets boast an impressive nutritional profile.
They are low in calories, yet high in valuable vitamins and minerals. In fact, they contain a bit of almost all the vitamins and minerals that you need.
Here is an overview of the nutrients found in a 3.5-ounce (100-gram) serving of cooked beetroot:
Calories: 44
Protein: 1.7 grams
Fat: 0.2 grams
Fiber: 2 grams
Vitamin C: 6% of the RDI
Folate: 20% of the RDI
Vitamin B6: 3% of the RDI
Magnesium: 6% of the RDI
Potassium: 9% of the RDI
Phosphorous: 4% of the RDI
Manganese: 16% of the RDI
Iron: 4% of the RDI
Beets also contain inorganic nitrates and pigments, both of which are plant compounds that have a number of health benefits.
2. Help Keep Blood Pressure in Check
Heart disease, including heart attacks, heart failure and stroke, is one of the leading causes of death worldwide.
And high blood pressure is one of the leading risk factors for the development of these conditions.
Studies have shown that beets can significantly lower blood pressure by up to 4–10 mmHg over a period of only a few hours.
The effect appears to be greater for systolic blood pressure, or pressure when your heart contracts, rather than diastolic blood pressure, or pressure when your heart is relaxed. The effect may also be stronger for raw beets than cooked beets.
These blood pressure-lowering effects are likely due to the high concentration of nitrates in beets. In your body, dietary nitrates are converted into nitric oxide, a molecule that dilates blood vessels, causing blood pressure to drop.
Blood nitrate levels remain elevated for about six hours after eating dietary nitrate. Therefore, beets only have a temporary effect on blood pressure, and regular consumption is required to experience long-term reductions in blood pressure.
3. Can Improve Athletic Performance
Several studies suggest that dietary nitrates may enhance athletic performance.
For this reason, beets are often used by athletes.
Nitrates appear to affect physical performance by improving the efficiency of mitochondria, which are responsible for producing energy in your cells.
In two studies including seven and eight men, consuming 17 ounces (500 ml) of beet juice daily for six days extended time to exhaustion during high-intensity exercise by 15–25%, which is a 1–2% improvement in overall performance.
Eating beets may also improve cycling and athletic performance and increase oxygen use by up to 20% .
One small study of nine competitive cyclists looked at the effect of 17 ounces (500 ml) of beetroot juice on cycling time trial performance over 2.5 and 10 miles (4 and 16.1 km).
Drinking beetroot juice improved performance by 2.8% over the 2.5-mile (4-km) time trial and 2.7% over the 10-mile (16.1-km) trial.
It's important to note that blood nitrate levels peak within 2–3 hours. Therefore, to maximize their potential, it's best to consume beets 2–3 hours before training or competing.
4. May Help Fight Inflammation
Chronic inflammation is associated with a number of diseases, such as obesity, heart disease, liver disease and cancer.
Beets contain pigments called betalains, which may potentially possess a number of anti-inflammatory properties.
However, most of the research in this area has been conducted in rats.
Beetroot juice and beetroot extract have been shown to reduce kidney inflammation in rats injected with toxic chemicals known to induce serious injury.
One study in humans with osteoarthritis showed that betalain capsules made with beetroot extract reduced pain and discomfort associated with the condition.
While these studies suggest that beets have an anti-inflammatory effect, human studies are needed to determine whether beets could be used to reduce inflammation.
5. May Improve Digestive Health
Dietary fiber is an important component of a healthy diet.
It has been linked to many health benefits, including improved digestion.
One cup of beetroot contains 3.4 grams of fiber, making beets a good fiber source.
Fiber bypasses digestion and heads down to the colon, where it either feeds the friendly gut bacteria or adds bulk to stool.
This can promote digestive health, keep you regular and prevent digestive conditions like constipation, inflammatory bowel disease and diverticulitis.
Moreover, fiber has been linked to a reduced risk of chronic diseases including colon cancer, heart disease and type 2 diabetes .
6. May Help Support Brain Health
Mental and cognitive function naturally decline with age.
For some, this decline is significant and may result in conditions like dementia.
A reduction in blood flow and oxygen supply to the brain may contribute to this decline.
Interestingly, the nitrates in beets may improve mental and cognitive function by promoting the dilation of blood vessels and thus increasing blood flow to the brain.
Beets have been shown to particularly improve blood flow to the frontal lobe of the brain, an area associated with higher-level thinking, such as decision making and working memory.
Furthermore, one study in type 2 diabetics looked at the effect of beets on simple reaction time, which is a measure of cognitive function.
Simple reaction time during a computer-based cognitive function test was 4% faster in those who consumed 8.5 ounces (250 ml) of beetroot juice daily for two weeks, compared to the placebo.

However, whether beets could be used in a clinical setting to improve brain function and reduce the risk of dementia remains to be seen.
7. May Have Some Anti-Cancer Properties
Cancer is a serious and potentially fatal disease characterized by the uncontrolled growth of cells.
The antioxidant content and anti-inflammatory nature of beets have led to an interest in its ability to prevent cancer.
However, the current evidence is fairly limited.
Beetroot extract has been shown to reduce the division and growth of tumor cells in animals.
One test-tube study using human cells found that beetroot extract, which is high in betalain pigments, reduced the growth of prostate and breast cancer cells.
It is important to note that these studies were performed in isolated human cells and rats. Further research is necessary to determine whether similar effects would be found in living, breathing humans.
8. May Help You Lose Weight
Beets have several nutritional properties that should make them good for weight loss.
First, beets are low in calories and high in water.
Increasing your intake of low-calorie foods like fruits and vegetables has been associated with weight loss.
Furthermore, despite their low calorie content, beets contain moderate amounts of protein and fiber. These are both important nutrients for achieving and maintaining a healthy weight.
The fiber in beets may also help promote weight loss by reducing appetite and promoting feelings of fullness, thereby reducing overall calorie intake.
While no studies have directly tested the effects of beets on weight, it's likely that adding beets to your diet can aid in weight loss.
9. Delicious and Easy to Include in Your Diet
This last one is not a health benefit, yet it is still important.
Not only are beets nutritious, but they are also incredibly delicious and easy to incorporate into your diet.
Beets can be juiced, roasted, steamed or pickled. Also, they can be bought precooked and canned for convenience.
Choose beets that are heavy for their size with fresh, unwilted green leafy tops still attached.
Dietary nitrates are water soluble, so it is beডিপ্রেশন দূর করতে জুড়ি নেই:May Help Support Brain Health, st to avoid boiling beets to maximize their nitrate content.
Here are some delicious and interesting ways to add more beets to your diet:
Beetroot salad: Grated beets make a flavorful and colorful addition to coleslaw.
Beetroot dip: Beets blended with Greek yogurt make a delicious and healthy dip.
Beetroot juice: Fresh beetroot juice is best, as store-bought juice can be high in added sugars and may only contain a small amount of beets.
Beetroot leaves: Beet leaves can be cooked and enjoyed like spinach, so don't throw them out.